ঈদকে সামনে রেখে মার্কেট গুলি এক ভিন্ন সাজে ক্রেতা-বিক্রেতাদের ভীড়

।।কাজি আরিফ হাসান।। আর কিছু দিন পরে পবিত্র ঈদুল ফিতর । মুসলিমদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। এই উৎসবকে সামনে রেখে উত্তরা সহ সমস্ত ঢাকা শহরের মার্কেটগুলি বন্যাঢ্য সাজে সেজেছে। ঢাকার দক্ষিণ সিটির্কোপরেশনের আওতাধীন মার্কেট হাতিরপুল ইস্টান প্লাজা,নাহার প্লাজা,বসুন্ধরা শপিংমর(পান্থপথ),রাপা প্লাজা,মোতালেব প্লাজা,বড় বড় শপিং কমপ্লেক্স,পলওয়েল মার্কেট(পল্টন),পীর ইয়ামীনি মার্কেট,যমুনা ফিউচার পার্ক(বসুন্ধরা),মৌচাক মার্কেট,নিউমার্কেট(দ্বিতীয় ও ৩য় তলায় বিভিন্ন পোষাক ) গুলি যেন জমে উঠেছে। রোজা যতই বাড়ছে ঈদও যে সামনে ঘুনিয়ে এসেছে। রাতে মার্কেটগুলোর লাল-নীল বাতিতে যেন চোখ ঝলসে উঠেছে। এ যেন চোখ ঝলসানো শহর।সে যেন এক অপুরুপ সাজে সেজেছে ঢাকা শহর। সেই সাথে মার্কেটে আসা ক্রেতাদের নিরাপত্তার জন্য মার্কেট গুলির সামনে পুলিশের পাহারও যেন জোরদার করা হয়েছে। এই ঈদে ছোট-বড় সবারই চাই নতুন জামা জুতা।এদিকে উত্তর সিটির্কোপরেশন আওতাধীন উত্তরা এলাকায় আছে উত্তরা জসিমউদ্দিন অবস্থিত আরএকে টাওয়ার(২য় তলায় কসমেটিক্স,৩য় ও ৮র্থ তরায় মেয়ে ও ছেলেদের পোষাক),রাজলক্ষি মার্কেট(প্রথম তলায় আছে কসমেটিক্স,দ্বিতীয় তলায় শাড়ী,থান কাপড়,তৃতী তলায় মেয়েদের পোষাক থ্রী পিছ,৪র্থ তরায় মোবাইল সামগ্রী রয়েছে )।ট্রপিকল আলাউদ্দিন টাওয়ার,নাহার প্লাজা, বেলি কমপ্লেক্স,কুশল সেন্টার,নাহান প্লাজা,আমির কমপ্লেক্স,রাজুক কর্মাশিয়াল কমপ্লেক্স (প্রথম তলায় রয়েছে কসমেটিক্স,২য় তলায় থানকাপড়,শাড়ী,তৃতিয় তলায় মেয়েদের পোষাক,৪র্থ তলায় মোবাইল সামগ্রী ), আমির কমপ্লেক্স,রাজউক রাজীব কসমো শপিং কমপ্লেক্স,উত্তরা হাউজ বিল্ডিং সংলগ্ন নর্থ টাওয়ার,মাসকট প্লাজা (প্রথম তলায় রয়েছে কসমেটিক্স,২য় তলায় থানকাপড়,শাড়ী,তৃতিয় তলায় মেয়েদের পোষাক,জুয়েলারি),পলওয়েল কারনেশন(আব্দুল্লাহপুর),এদিকে দক্ষিণখানে রয়েছে এলকে প্লাজা,হাজী ভূঁইয়া মার্কেট(মোল্লারটে),কষাইবাড়ি অবস্থীত আমেরিকার প্লাজা এ সকল শপিংমল গুলি যেন রাতে লাল-নীল বাতিতে যে অন্যরকম সাজ সেজেছে। এ সকল মার্কেট সকাল ১০টা থেকে রাত্র ১০টা র্পযন্ত খোলা থাকে। যত দিন যাচ্ছে মার্কেটের ক্রেতাদের ভীড়ও আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাচ্ছে সেই সাথে মার্কেটের দোকানিদের বেচা-কেনাও যেন বাড়ছে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। ইফতারির পরেই ক্রেতারা ছুটছেন মার্কেটে। এই ঈদে ময়েদেরে জন্য বিশেষ পোষাক বাহুবলী(৪৫০০টাকা থেকে ৫০০০ টাকা র্পযন্ত),বাধরীনাথ কী দুলহানয়ি (৭৫০০টাকা থেকে ৮০০০টাকা র্পযন্ত)। উত্তরা জসিমউদ্দিনে অবস্থিত আড়ং। যে প্রতিষ্ঠানটি তার নিজেরাই তাদের বেশির ভাগ পন্য সামগ্রী উৎপাদন করে থাকে।ব্যবসায়িরা পবিত্র ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে তাদের সারা বছরের চাওয়া। ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে বিক্রেতাদের বেচা-কেনাও কিছুটা বৃদ্ধি পাওয়া বিক্রেতা কিছুটা খুশি বলে জানিয়েছে উত্তরা মার্কেটের বিক্রেতারা তাবে আরা আরো জানান ২০ রমজানের পর তেকে বেচা-বিক্রি হয়তো আরো বাড়বে এ আশা করছেন তারা।পোষাকের সমারহ।এই ঈদে সবারই চান নতুন জামা,জুতা আর সে কারনেই মধ্যম আয়ের ব্যক্তিরা ঈদকে সামনে রেখে ছুটে যান টঙ্গি বাজরে। সেখানেও রযেছে বাহারি পোষাকের দোকান। টঙ্গিবাজর ঘুরে জানতে পারাযায় এখন বেচা-কেনা কিছুটা কম হলেও ২০/২২ রোজার পর থেকে বেচা-কেনা আরো বাড়বে।