জিয়া পরিবারের ত্যাগ দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য: এম কফিল উদ্দিন আহমেদ

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে জিয়া পরিবার দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে নিরলস আন্দোলন ও সংগ্রাম করেছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও রশিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম কফিল উদ্দিন আহমেদ।

শনিবার (১১ অক্টোবর) রাজধানীর উত্তরখানের হেলাল মার্কেটে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন উপলক্ষে লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় এম কফিল উদ্দিন আহমেদ বলেন, “শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশের স্বার্থে ২১ দফা ঘোষণা করে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। গণতন্ত্রের আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ অবস্থায়ও দীর্ঘদিন কারাবন্দী থেকেও গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছেন, আপোষ করেননি।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের নেতা, আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান ভাই গণতন্ত্রের জন্য আজও সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। তিনি নিজের ভাইয়ের জানাজায়ও অংশ নিতে পারেননি—এটাই তার ত্যাগের প্রমাণ। বিদেশে থেকেও তিনি ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে গেছেন।”

৩১ দফা বাস্তবায়নে সবার সহযোগিতা কামনা করে এম কফিল আহমেদ বলেন, “এই ৩১ দফার মধ্যেই রয়েছে আগামীর রাষ্ট্র কাঠামোর পূর্ণ রূপরেখা। সবাই দফাগুলো পড়ুন, জানুন এবং আগামী নির্বাচনে বিএনপিকে ভোট দিয়ে গণতন্ত্রের যাত্রা অব্যাহত রাখুন।”

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য ও রশিদ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোতালেব হোসেন রতন।
উক্ত উঠান বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন উত্তরখান থানা জিয়া পরিষদের সভাপতি শেখ আমিরুল ইসলাম বাবুল।

উক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন নাঈম হোসেন রানা, জহিরুল ইসলাম জনি, জসিম উদ্দিন বেপারী, শাহরিয়ার ইসলাম সিমান্ত ও রাসেল ইসলাম লিওন।

জিয়া পরিবারের ত্যাগ দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য: এম কফিল উদ্দিন আহমেদ

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে জিয়া পরিবার দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে নিরলস আন্দোলন ও সংগ্রাম করেছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও রশিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম কফিল উদ্দিন আহমেদ।

শনিবার (১১ অক্টোবর) রাজধানীর উত্তরখানের হেলাল মার্কেটে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন উপলক্ষে লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় এম কফিল উদ্দিন আহমেদ বলেন, “শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশের স্বার্থে ২১ দফা ঘোষণা করে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। গণতন্ত্রের আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ অবস্থায়ও দীর্ঘদিন কারাবন্দী থেকেও গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছেন, আপোষ করেননি।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের নেতা, আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান ভাই গণতন্ত্রের জন্য আজও সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। তিনি ভাইয়ের জানাজায়ও অংশ নিতে পারেননি—এটাই তার ত্যাগের প্রমাণ। বিদেশে থেকেও তিনি ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।”

৩১ দফা বাস্তবায়নে সবার সহযোগিতা কামনা করে এম কফিল আহমেদ বলেন, “এই ৩১ দফার মধ্যেই রয়েছে আগামীর রাষ্ট্র কাঠামোর পূর্ণ রূপরেখা। সবাই দফাগুলো পড়ুন, জানুন এবং আগামী নির্বাচনে বিএনপিকে ভোট দিয়ে গণতন্ত্রের যাত্রা অব্যাহত রাখুন।”

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য ও রশিদ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোতালেব হোসেন রতন।
উক্ত উঠান বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন উত্তরখান থানা জিয়া পরিষদের সভাপতি শেখ আমিরুল ইসলাম বাবুল।

উক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন নাঈম হোসেন রানা, জহিরুল ইসলাম জনি, জসিম উদ্দিন বেপারী, শাহরিয়ার ইসলাম সিমান্ত ও রাসেল ইসলাম লিওন।