ত্বকে প্রদাহ হওয়াকেই চিকিৎসা পরিভাষায় ডার্মাটাইটিস বলা হয়ে থাকে

চিকিৎসকের সঙ্গে আলোচনা করে হাইড্রোকর্টিসন ক্রিম লাগাতে পারেন। এই ক্রিমটি এই রোগে দারুন কাজে দেয়।

সানফ্লাওয়ারের বীজ, ভুট্টা প্রভৃতি ভিটামিন-ই সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। প্রয়োজনে এই ভিটামিন রয়েছে এমন তেলও গায়ে লাগাতে পারেন।

সামান্য় নারকেল তেল নিয়ে গরম করুন। তারপর সেটিকে হালকা ঠান্ডা করে ত্বকের যে যে জায়গা ডার্মাটাইটিসে আক্রান্ত, সেখানে লাগান। রোজ যদি এমনটা করা যায় তাহলে রোগ অনেকটাই কমে। কারণ নারকেল তেলে অ্যান্টিব্য়াকটেরিয়াল প্রপাটিজ রয়েছে, যা ত্বকের শুষ্কতা ও লাল ভাব কমিয়ে রোগের প্রকোপ কমাতে সাহায্য় করে।

শরীরের বাইরে ও ভেতর থেকে রোগের প্রকোপ কমাতে অ্যালো ভেরা জেল দারুন কাজ দেয়। চামড়ার আক্রান্ত জায়গায় লাগানোর পাশাপাশি প্রতিদিন এটা পান করুন। দেখবেন আস্তে আস্তে রোগ কমতে থাকবে।

এক চামচ জলের সঙ্গে এক চামচ ভিনিগার মিশিয়ে গায়ে লাগান। একমাস এমন করলে দেখবেন রোগ সারতে শুরু করেছে।

একটা সুতির কাপড় নিন। তারপর সেটি গরম ক্য়ামোমিল চায়ে ডুবিয়ে ১৫ মিনিট আক্রান্ত জায়গায় রাখুন, আরাম পাবেন। তবে আপনার যদি ক্য়ামোমিলে অ্যালার্জি থাকে তাহলে একেবারেই এমনটা করবেন না যেন!

স্ননের জলে পরিমাণ মতো খাবার সোডা মিলিয়ে স্নান করুন। এমনটা করলে গায়ের চুলকানি কমবে।

সব সময় ত্বকে ময়েসচারাইজার লাগিয়ে রাখবেন। এমনটা করলে ত্বকের শুষ্কতা কমবে। সেই সঙ্গে কমবে কষ্টও।