আল্লু অর্জুনের বিয়ের ১০ বছর ছবিতে

বিনোদন ডেস্কঃ দক্ষিণ ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা আল্লু অর্জুন। অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকদের মন যেভাবে জয় করছেন তেমনি উপহার দিয়েছেন সুপার-হিট অসংখ্য সিনেমা। সিমেনায় যেমন রোমান্টিক ও চঞ্চল দেখা যায় তাকে বাস্তব জীবনেও আল্লু অর্জুন জয় করেছেন তার ভালোবাসা। দীর্ঘ দশ বছর সংসার করছেন প্রেম করে বিয়ে করা স্নেহা রেড্ডিকে।

প্রথম তাদের দু’জনের দেখা হয় তখই নাকি প্রেম হয়ে যায়- এমনটিই বিশ্বাস করেন দক্ষিণ ভারতের সুপারস্টার আল্লু অর্জুন। আবার না করেও উপায় নেই! তার নিজের জীবনে ঘটছে সিমেনাকে হার মানানো ঘটনা। গিয়ে ছিলেন বন্ধুর বিয়ের দাওয়াত খেতে, সেখানে গিয়ে নিজের বিয়ের ব্যবস্থা করে ফিরছেন তিনি। স্নেহা রেড্ডিকে দেখে প্রেম পড়ে যান এই সুপারস্টার, সেটাকে আল্লু অর্জুন বলেন ‘লাভ অ্যাট ফার্স্ট সাইট’।

আল্লু অর্জুন তখন সবে তারকা হতে শুরু করেছেন। তাঁর সে বন্ধুর মাধ্যমেই নম্বর জোগাড় করেন স্নেহার। এরপর যা হয়, তা হলো। মেসেজ চালাচালি, ফোনে কথা বলা, প্রেম। তারপর মেয়ের পরিবার থেকে না মানা! সবই হয়েছে নিয়ম করে। ২০১১ সালের ৬ মার্চ ধুমধাম করে বিয়ে করেন এই জুটি। গতকাল ছিল এই জুটির দশম বিবাহবার্ষিকী। এই উপলক্ষে এক ছেলে আর এক মেয়েকে বাড়িতে রেখে এসে দুজনে মিলে ঘুরছেন তাজমহলে। সঙ্গে আছে সেসব মুহূর্তের ছবি তোলার আর ভিডিও করার জন্য একটা দল। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি ছবি চলে এসেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।

এই ছবি পোস্ট করে আল্লু অর্জুন লিখেছেন, রোলার কোস্টারে ভ্রমণের ১০ বছরঃ ইনস্টাগ্রাম

আল্লু অর্জুনরা নিজেদের দশম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করতে গিয়েছেন তাজমহলেঃ ইনস্টাগ্রাম

এই ছবির ক্যাপশনে আল্লু লিখেছেন, ‘কী দারুণ গেল আমাদের ১০টা বছর। সামনে এ রকম আরও অনেক দুর্দান্ত সময় অপেক্ষা করছে।’ইনস্টাগ্রাম

তাজমহলের সামনে আরেকটি ছবিঃ ইনস্টাগ্রাম

এটি তাঁদের বিয়ের ছবি।ইনস্টাগ্রাম

রঙ মেখে বাবা মেয়ে ইনস্টাগ্রাম

এক ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে সুখের সংসার আল্লু অর্জুনের। ‘ফ্যামিলি ম্যান’ হিসেনেবে নামডাক আছে তাঁরঃ ইনস্টাগ্রাম

আল্লু নিজের পরিচয় দিতে গিয়ে বলেন, ‘হ্যাপি ফাদার’ঃ ইনস্টাগ্রাম

৩৭ বছর বয়সী আল্লু অর্জুনের স্ত্রীর নাম স্নেহা রেড্ডি। ছেলের নাম আল্লু আয়ান আর মেয়ের নাম আল্লু আরহা।ইনস্টাগ্রাম

মেয়ে বলতে পাগল এই বাবা ইনস্টাগ্রাম

আল্লু অর্জুনদের বিয়ের আরেকটি ছবি ইনস্টাগ্রাম

স্ত্রীর জন্মদিনে এই ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘তুমি আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষ। আমি বাকি সব জন্মদিনে এভাবেই তোমার পাশে দাঁড়িয়ে কেক কাটতে চাই, সুইটি।’ ইনস্টাগ্রাম