রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে শসার জুস

খাবারের সাথে অনুষঙ্গ হিসেবে শসার কদর অনেক। আবার পুষ্টিগুণের দিক দিয়েও মোটেও পিছিয়ে নেই শসা। পানি শূণতা, ক্যান্সার প্রতিরোধসহ নানা উপকারি দিক রয়েছে এতে। এছাড়াও শসায় প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন কে, সিলিকা, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ক্লোরোফিল রয়েছে। কাঁচা এবং রান্না করে খাওয়ার পাশাপাশি নিয়মিত খেতে পারেন শসার জুস। নিয়মিত শসার জুস খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমে।

ওজন কমায়
যারা ওজন কমাতে চান, তাদের জন্য শসার জুস দারুণ কার্যকর। এতে ক্যালরি কম থাকে এবং প্রচুর পানি থাকে, যা অতিরিক্ত চর্বি কমাতে পারে।
শরীরকে আর্দ্র রাখে
প্রতিদিন এক গ্লাস করে শসার জুস খেলে শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান বের হয়ে যায়। শসায় প্রচুর পানি থাকায় শরীরকে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে।
ক্যানসার প্রতিরোধ করে
নিয়মিত স্বাস্থ্যকর এই জুস খেলে মারাত্মক ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। শসাতে যে ল্যারিকিরেসিনোল, পিনোরিসিনোল ও সিকোইসো ল্যারিকিরেসিনোল নামের উপাদান থাকে, যা বিভিন্ন ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
মাথা ব্যথা কমায়
ঝিমঝিম ভাব কাটানোর জুস হিসেবে দারুণ কার্যকর। এ ছাড়া মাথা ব্যথা কমাতে পারে শসার জুস।
হজম ভালো হয়
ডায়েটারি ফাইবার ও প্রচুর পানি থাকায় শসার জুস কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। পরিপাকতন্ত্র থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিয়ে হজমে সাহায্য করে শসার জুস।
দেহের ভেতরবাইরের তাপ শোষক
শরীরের ভেতর-বাইরে প্রচণ্ড উত্তাপ অনুভব করা। দেহে জ্বালাপোড়া শুরু হয়। এ অবস্থায় একটি শসা খেয়ে নিন।এ ছাড়া সূর্যের তাপে ত্বকে জ্বালা অনুভব করলে শসা কেটে ত্বকে ঘষে নিন। নিশ্চিত ফল পাবেন।